18/03/2011
আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে বলা হয়েছে, সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে ৭০ কিলোমিটার গতি নিয়ে কালবৈশাখী রাজধানীতে আঘাত হানে। দমকা বাতাসের সঙ্গে ঘণ্টা খানেকের মধ্যে প্রায় ৩৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতও হয়। রাজধানীর বাইরে মংলায় পাঁচ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।
আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, গতকালও খুলনা, বরিশাল ও সিলেট বিভাগ এবং ফরিদপুর, নোয়াখালী, ঢাকা, কুমিল্লা ও টাঙ্গাইল জেলার দু-এক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে।
আবহাওয়াবিদেরা জানিয়েছেন, সাধারণত মার্চ থেকে মে মাস পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন জায়গায় কালবৈশাখী হয়ে থাকে। এ সময় টানা কয়েক দিন দিনের তাপমাত্রা বেশি থাকলে (৩০ থেকে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস) এবং বায়ুমণ্ডলে আর্দ্রতার পরিমাণ বেড়ে গেলে কালবৈশাখী সৃষ্টি হয়। মূলত মৌসুমি বায়ু দেশে প্রবেশের পর এই বজ্রপাত ও কালবৈশাখী হতে থাকে। এই সময়ে মাসে তিন-চারটি কালবৈশাখী হয়ে থাকে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ রাশেদুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, তিন দিন ধরে রাজধানীর গড় তাপমাত্রা ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ছিল। সেই সঙ্গে কিছুটা আর্দ্রতা যোগ হওয়ায় কালবৈশাখীর সৃষ্টি হয়েছে। আগামী মে মাস পর্যন্ত যেকোনো দিন এই কালবৈশাখী সৃষ্টি হতে পারে বলে তিনি জানান।
· 

দিনপঞ্জির হিসাবে বৈশাখ আসতে আরও ২৬ দিন বাকি। কিন্তু তার আগেই আজ শনিবার সন্ধ্যায় কালবৈশাখীর দেখা পেল রাজধানীবাসী। সঙ্গে অঝোর ধারায় বৃষ্টি। আবহাওয়ার এই আচমকা আচরণের জন্য কর্মস্থল থেকে বাড়ি ফেরা বেশির ভাগ নাগরিকের ছিল না কোনো প্রস্তুতি। তাই অনেককেই বৃষ্টিতে ভিজে বিপর্যস্ত হয়ে বাড়ি ফিরতে হয়েছে।
দমকা হাওয়ার দাপটে রাজধানীর অনেক স্থানে বিদ্যুত্-সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
তাই ঘণ্টা দুই-তিনেক বিদ্যুিবহীন থাকতে হয়েছে মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি, গ্রিন রোড, ওয়ারী, মিরপুরসহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দাদের। তবে রাত আটটার দিকে বৃষ্টি ও দমকা হাওয়া কমে এলে বিদ্যুত্-পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।দমকা হাওয়ার দাপটে রাজধানীর অনেক স্থানে বিদ্যুত্-সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে বলা হয়েছে, সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে ৭০ কিলোমিটার গতি নিয়ে কালবৈশাখী রাজধানীতে আঘাত হানে। দমকা বাতাসের সঙ্গে ঘণ্টা খানেকের মধ্যে প্রায় ৩৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতও হয়। রাজধানীর বাইরে মংলায় পাঁচ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।
আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, গতকালও খুলনা, বরিশাল ও সিলেট বিভাগ এবং ফরিদপুর, নোয়াখালী, ঢাকা, কুমিল্লা ও টাঙ্গাইল জেলার দু-এক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে।
আবহাওয়াবিদেরা জানিয়েছেন, সাধারণত মার্চ থেকে মে মাস পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন জায়গায় কালবৈশাখী হয়ে থাকে। এ সময় টানা কয়েক দিন দিনের তাপমাত্রা বেশি থাকলে (৩০ থেকে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস) এবং বায়ুমণ্ডলে আর্দ্রতার পরিমাণ বেড়ে গেলে কালবৈশাখী সৃষ্টি হয়। মূলত মৌসুমি বায়ু দেশে প্রবেশের পর এই বজ্রপাত ও কালবৈশাখী হতে থাকে। এই সময়ে মাসে তিন-চারটি কালবৈশাখী হয়ে থাকে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ রাশেদুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, তিন দিন ধরে রাজধানীর গড় তাপমাত্রা ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ছিল। সেই সঙ্গে কিছুটা আর্দ্রতা যোগ হওয়ায় কালবৈশাখীর সৃষ্টি হয়েছে। আগামী মে মাস পর্যন্ত যেকোনো দিন এই কালবৈশাখী সৃষ্টি হতে পারে বলে তিনি জানান।
No comments:
Post a Comment